মোহাম্মদ নাজির খান নারায়ণগঞ্জ জেলার প্রতিনিধ।

১২  নভেম্বর রোজ বুধবার, নারায়ণগঞ্জে, বন্দর ও শহরের সং যোগ ,কদম রসুল সেতুর, পশ্চিম ধারের সেতুর মুখ,

 সয়েল টেস্টের কাজ দীর্ঘ এক মাস যাবত চলমান, অদ্য ২ ঘটিকার সময়,

সুপ্রিম কোর্ট থেকে আগত, অ্যাডভোকেট, আরিফ মাহমুদ ইমন,

বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট, 

হাইকোর্ট বিভাগ, বিশেষ মূল এখতিয়ার,

রিট পিটিশন নম্বর, ১৩৪১৩। ২০২৫, 

তারিখ, ২০২৫ সালের ৪ই সেপ্টেম্বর, 

বিষয়বস্তু, শীতলক্ষ্যা নদীর উপর প্রস্তাবিত কদম রসুল ব্রীজের পশ্চিম পাশের, ফেইস নম্বর ৯, নির্মাণ পরিকল্পনাহীন এবং অত্যন্ত ক্ষতিকর, 

আদালতের আদেশ, পিটিশনার পক্ষে, শুনানি করেন অ্যাডভোকেট, মোহাম্মদ নাহিদ ইসলাম চৌধুরী, 

প্রতিপক্ষের পক্ষে উপস্থিত ছিলেন, 

মোঃ শফিকুর রহমান, ডি এ জি, তানিম খান, ডিএজি, মহিউদ্দিন, মোঃ হানিফ এ এ জি, ইকরামুল কবির, এএ জি, মৌসুমী আক্তার এ এ জি, শেখ মোহাম্মদ ফয়জুল ইসলাম এ এ জি, 

শুনানি শেষে আদালত একটি রুল নিসি জারি করেন, যেখানে প্রতিপক্ষনকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে যে, তারা ২ অক্টোবর, ২০২৫ তারিখের মধ্যে কারণ দশাবেন কেন উত্তর নির্মাণ কাজ অযৌক্তিক ও ক্ষতিকর ঘোষণা করা হবে না, 

উক্ত বিষয়ে জানানোর পরও, 

রুলের জারির জবাব না দিয়ে, প্রতিপক্ষ কাজ চালিয়ে যাওয়ায়, 

অ্যাডভোকেট আরিফ মাহমুদ ইমন, সিরাজ দৌলা রোড কালিবাজার, রুলজারই একটি আদেশনামা কদম রসুল সেতুর নির্মাণাধীন কন্ডাক্টরের নিকট, অনুলিপি প্রদান করিলে, তাহারা এটা নেওয়ার জন্য অশ্বিকৃতি জানান, পরবর্তীতে অ্যাডভোকেট মহোদয়, সয়েল টেস্টের কর্মরত কন্ডাক্টরের নিকট সাংবাদিক কর্মীর উপস্থিতিতে এবং জনসাধারণের সামনে বুঝিয়ে দেন, তা সংশ্লিষ্ট বিভাগকে জানানোর জন্য অনুরোধ জানিয়ে এডভোকেট মহোদয় চলে যান। 

এলাকাবাসী জনগণ জানান যে, উক্ত বিষয়ে, নারায়ণগঞ্জ বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ, এবং কলেজ কর্তৃপক্ষ রাজনীতিবিদ, ও ব্যবসায়ী বৃন্দ বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন ব্যানারে, পশ্চিম ধারের মুখের পরিবর্তনের জন্য মানববন্ধন সাংবাদিক সম্মেলনসহ বিভিন্ন কার্যক্রম করিয়াছেন। 

এক পর্যায়ে সিটি কর্পোরেশনের প্রশাসক মহোদয়, বলেছিলেন যে এটার পরিবর্তন হবে, তারপরে কিভাবে এটার কাজ চলমান  জনসাধারণ তা বুঝে উঠতে পারছে না,

জনসাধারণের দাবী , কদম রসূল সেতু হোক তা চায়, কিন্তু পশ্চিম ধারের মুখটি পরিবর্তনের জন্য তারা দাবি করে আসছেন,।